বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ, ২০১২

অনলাইনে আয়ের টাকা আনুন এলার্ট পে এর মাধ্যমে

এলার্ট পে

যারা অন লাইনে কাজ করতে চান তারা সে সাইডে কাজ করেন ঐ সাইডে তার একটি একাউন্ট ওপেন করতে হয়। কাজের বিনিময়ে প্রাপ্ত টাকা ঐ একাউন্টে জমা হয়। ফ্রিল্যান্সিং হোক ডিজাইন হোক, ওয়েবডেভলপমেন্ট বা পিটিসি সাইড যাই হোক না কেন। সাইডে কাজ করার বিনিময়ে প্রাপ্ত টাকা বাংলাদেশে আনতে গেলে আপনাকে এলার্ট পে বা মানি বুকারস এ একাউন্ট খুলতে হবে। অন লাইনে কাজের টাকা আপনাকে হাতে হাতে কেহ দিবে না।এই জন্যে আপনাকে টাকা আনার জন্য ব্যবস্থা করতে হবে। এটা কঠিন কোন বিষয় না। পে পল সেবা বাংলাদেশে এখন ও চালু হয় নাই। তাই আজ এলার্ট পে তে কিভাবে একাউন্ট করা যায় এবং তারা কিভাবে আপনার টাকা পৌছাইয়া দিবে সেই প্রসংগে আপনাদের কে কিছুটা ধারনা দিচ্ছি আজ।


এই লিংকটিতে বা আমার ব্লক সাইডে প্রদর্শিত এলার্ট পে এর বার্নারে ক্লিক করুন। এলার্ট পে এর হোম পেজটি ওপেন হবে। এখানে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য আপনার একটি ই-মেইল এড্রেস লাগবে। আশা করি আপনারা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন আপনাদের অবশ্যই ই-মেইল এড্রেস রয়েছে। রেজিষ্ট্রেশন করতে আপনার নাম ঠিকানা সঠিকভাবে লিখুন। তারপর সাবমিট করুন অন্য সকল ক্ষেত্রের মত। সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি একটি কনফরমেশন বার্তা পাবেন। আপনি যে ই-মেইল ঠিকানা টি দিয়েছেন সেটাই আপনার এলার্ট-পে ইমেইল হিসাবে গন্য হবে। আপনার ইমেইল ঠিকানায় ও কনফরমেশন যাবে। আপনি সেখানে কাজ করবেন তারা আপনাকে এই এলার্ট পে একাউন্টে আপনার টাকা পে করবে। ঐ সকল সাইডে কাজের শেষে টারকা আনতে হলে আপনার এই এলার্ট পে একাউন্ট দাখিল করতে হবে।

এলার্ট পে টাকা পৌছানের ক্ষেত্রে যে ভাবে কাজ করে।
বর্তমানে ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা লেনদেন চালু করছে বাংলাদেশে এলার্ট পে। এই ক্ষেত্রে আপনার একটি ব্যাংক একাউন্ট থাকতে হবে। আপনার ছবি সহ যে কোন পরিচয় পত্র, ব্যাংক ষ্ট্রেটমেন্টের কপি, আপনার ছবি স্ক্যান করে এলার্ট পে এর আপনার একাউন্টে দাখিল করলে আপনি এদেশের ব্যাংকের মাধ্যমে আপনার অর্জিত টাকা তুলতে পারবেন।
এলার্ট পে এর আর একটি সুবিধা হলো এটি আপনাকে ভিসা কার্ড প্রদান করবে। ভিসা কার্ড এর জন্য আবেদন করলে কার্ড টি আপনার ঠিকানায় পৌছাইয়া দিবে। বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেন।